২০২২ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের প্রাথমিক বাছাইয়ে পোপ ফ্রান্সিসসহ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) নাম উঠে এসেছে। এছাড়া এ তালিকায় রয়েছেন ব্রিটিশ পরিবেশবিষয়ক টিভি সাংবাদিক ডেভিড অ্যাটেনবার্গ এবং বেলারুশের ভিন্নমতাবলম্বী নেতা সভেৎলানা সিনোস্কায়ারো।
গতকাল মঙ্গলবার রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রায় দুই বছর ধরে চলা করোনা মহামারির কারণে এবার সবচেয়ে বেশি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নামটি আলোচনায় এসেছে। মহামারি নিয়ে এখনও আন্তর্জাতিক সংস্থাটি কাজ করে যাচ্ছে। এ কারণে চলতি বছরের শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পেয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
এই তালিকায় আরও রয়েছেন ডেনমার্কের আলোচিত কিশোরী গ্রেটা থুনবার্গ, মিয়ানমার ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট, দ্বীপরাষ্ট্র টুভ্যালুর পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইমন কোফ ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কাজ করা সংগঠন নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পেলেন ফ্রাইডে ফর ফিউচার মুভমেন্ট।
শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের একটি তালিকা নরওয়েজিয়ান আইনপ্রণেতারা তৈরি করে। দীর্ঘদিনের প্রথা অনুযায়ী নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি শান্তিতে নোবেলজয়ীদের নাম প্রকাশ করে, কিন্তু এই বিষয়ে তারা কিছু জানায়নি।
প্রায় ৫০ বছর ধরে পুরস্কার ঘোষণার আগে এই কমিটি পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের নাম-পরিচয় গোপন রেখে আসছে। কিন্তু মনোনোয়নের কাজে সহায়তা করা নরওয়েজিয়ান আইনপ্রণেতারা কিছু কিছু নাম প্রকাশ করে থাকেন। সোমবার বিশ্বব্যাপী আলোচিত বেশ কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ করেছে তারা।
