এবার নারীর নিরাপত্তা দেবে ইলেক্ট্রনিক চিপ

আইইইই বাংলাদেশ সেকশনের আয়োজনে ঢাকায় অনুষ্ঠিত উইমেন টু উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট চ্যালেঞ্জ ‘আইডিয়া শেয়ারিং অ্যান্ড পোস্টার প্রেজেন্টেশন’ প্রতিযোগিতায় লিডিং ইউনিভার্সিটির ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের দ্বিতীয় বর্ষের তিন জন শিক্ষার্থী ‘নারী নিরাপত্তা’ বিষয়ক চমকপ্রদ আইডিয়া উপস্থাপন করে ‘অনারেবল ম্যানশন’ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।

সাদিয়া মুমতাহিনা, ফৌজিয়া নওশীন অন্বেষা এবং তারেক আনোয়ার শিকদারের সমন্বয়ে গঠিত দলের নাম ছিল ‘নারী’, যারা বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪টি দলের মধ্যে চতুর্থ স্থান অর্জন করে এবং সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝে প্রথম স্থান অধিকার করার গৌরব অর্জন করে। এই দলটি বিশেষ ধরনের একটি ইলেকট্রনিক চিপ তৈরি করার আইডিয়া শেয়ার করেছে। চিপটি নারীরা তাদের ঘড়িতে, লকেটে কিংবা আংটিতে স্থাপন করে রাখতে পারবেন।

যখনই কোনো নারী নিজেকে অনিরাপদ মনে করবেন তখনই তিনি ঘড়ি, লকেট কিংবা আংটিতে চিপের সঙ্গে বিশেষ উপায়ে স্থাপিত বাটনে প্রেস করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি অ্যালার্ম বেজে উঠবে, যার শব্দ শুনে কাছাকাছি অবস্থানরত মানুষ তাকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে পারবে। এর পাশাপাশি বাটনে প্রেস করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ৯৯৯ ইমার্জেন্সি সার্ভিসে পুলিশের কাছে কল চলে যাবে এবং তার লোকেশন পুলিশ জেনে যেতে পারবে এবং দ্রুততম সময়ে পুলিশ তাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করতে পারবে।

এই চিপ ব্যবহারের সময় যদি মোবাইলে নেটওয়ার্ক নাও থাকে তাহলেও ঐ স্থানের রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে চিপের মাধ্যমে বিপদসংকেত পাঠানো সম্ভব হবে। প্রতিযোগিতায় উপস্থিত ১০ জন বিচারক এবং দেশি-বিদেশি সব পর্যবেক্ষক লিডিং ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের ভূয়সী প্রসংশা করেন, সেখানে একাধিক উদ্যোক্তা এই প্রজেক্টে ফান্ডিং করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

আইইই বাংলাদেশ সেকশন এবং উইমেন ইন ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাফিনিটি গ্রুপের পক্ষ থেকে তিন জনকে সার্টিফিকেট ও প্রাইজমানি দেওয়া হয়। অবিস্মরণীয় এই সাফল্য অর্জন করায় লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. কামরুজ্জামান চৌধুরী সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, সারা বিশ্বেই নারী নিরাপত্তার বিষয়ে বিভিন্ন গবেষণামূলক কাজ হচ্ছে এবং লিডিং ইউনিভার্সিটি এমন গঠনমূলক কাজের পৃষ্ঠপোষকতায় আন্তরিক।

আইইইই বাংলাদেশ সেকশনের আয়োজনে ঢাকায় অনুষ্ঠিত উইমেন টু উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট চ্যালেঞ্জ ‘আইডিয়া শেয়ারিং অ্যান্ড পোস্টার প্রেজেন্টেশন’ প্রতিযোগিতায় লিডিং ইউনিভার্সিটির ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের দ্বিতীয় বর্ষের তিন জন শিক্ষার্থী ‘নারী নিরাপত্তা’ বিষয়ক চমকপ্রদ আইডিয়া উপস্থাপন করে ‘অনারেবল ম্যানশন’ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।

সাদিয়া মুমতাহিনা, ফৌজিয়া নওশীন অন্বেষা এবং তারেক আনোয়ার শিকদারের সমন্বয়ে গঠিত দলের নাম ছিল ‘নারী’, যারা বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪টি দলের মধ্যে চতুর্থ স্থান অর্জন করে এবং সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝে প্রথম স্থান অধিকার করার গৌরব অর্জন করে। এই দলটি বিশেষ ধরনের একটি ইলেকট্রনিক চিপ তৈরি করার আইডিয়া শেয়ার করেছে। চিপটি নারীরা তাদের ঘড়িতে, লকেটে কিংবা আংটিতে স্থাপন করে রাখতে পারবেন।

যখনই কোনো নারী নিজেকে অনিরাপদ মনে করবেন তখনই তিনি ঘড়ি, লকেট কিংবা আংটিতে চিপের সঙ্গে বিশেষ উপায়ে স্থাপিত বাটনে প্রেস করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি অ্যালার্ম বেজে উঠবে, যার শব্দ শুনে কাছাকাছি অবস্থানরত মানুষ তাকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে পারবে। এর পাশাপাশি বাটনে প্রেস করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ৯৯৯ ইমার্জেন্সি সার্ভিসে পুলিশের কাছে কল চলে যাবে এবং তার লোকেশন পুলিশ জেনে যেতে পারবে এবং দ্রুততম সময়ে পুলিশ তাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করতে পারবে।

এই চিপ ব্যবহারের সময় যদি মোবাইলে নেটওয়ার্ক নাও থাকে তাহলেও ঐ স্থানের রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে চিপের মাধ্যমে বিপদসংকেত পাঠানো সম্ভব হবে।
প্রতিযোগিতায় উপস্থিত ১০ জন বিচারক এবং দেশি-বিদেশি সব পর্যবেক্ষক লিডিং ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের ভূয়সী প্রসংশা করেন, সেখানে একাধিক উদ্যোক্তা এই প্রজেক্টে ফান্ডিং করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

আইইই বাংলাদেশ সেকশন এবং উইমেন ইন ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাফিনিটি গ্রুপের পক্ষ থেকে তিন জনকে সার্টিফিকেট ও প্রাইজমানি দেওয়া হয়। অবিস্মরণীয় এই সাফল্য অর্জন করায় লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. কামরুজ্জামান চৌধুরী সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, সারা বিশ্বেই নারী নিরাপত্তার বিষয়ে বিভিন্ন গবেষণামূলক কাজ হচ্ছে এবং লিডিং ইউনিভার্সিটি এমন গঠনমূলক কাজের পৃষ্ঠপোষকতায় আন্তরিক।