১৮ বছরের নিচের এবং ৬৫-এর বেশি বয়সীদের জন্য ৩৪ পৃষ্ঠার বইয়ের মেয়াদ হবে ৫ বছর। অন্যদের জন্য ৬৫ পৃষ্ঠার বইয়ের মেয়াদ হবে ১০ বছর।
পাসপোর্ট অধিদপ্তর সূত্র জানায়, ই-পাসপোর্ট বা বায়োমেট্রিক পাসপোর্টে বর্তমানের মতো ৩৮ ধরনের নিরাপত্তা ফিচার থাকবে। পাসপোর্ট বইয়ের কাভারে আটকানো থাকবে মাইক্রোপ্রসেসর চিপ। এই চিপ পাসপোর্টধারীর পরিচয় বহন করবে। থাকবে ছবি, আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশ।
এই পদ্ধতি চালু হওয়ার পর প্রতিটি বিমানবন্দর ও স্থলবন্দরে স্বয়ংক্রিয় ই-গেট বসানো হবে। কোনো ব্যক্তির পাসপোর্ট এই মেশিনে দেওয়ার পর সেই তথ্য সঠিক প্রমাণিত হলে ১৮ থেকে ২১ সেকেন্ডের মধ্যে ই-গেট আপনা-আপনি খুলে যাবে।
বর্তমানে বিশ্বের ১১৯টি দেশে ই-পাসপোর্ট চালু আছে। এর সব তথ্য কেন্দ্রীয়ভাবে সংরক্ষিত থাকে ‘পাবলিক কি ডাইরেকটরি’তে (পিকেডি)। আন্তর্জাতিক এই তথ্যভান্ডার পরিচালনা করে ইন্টারন্যাশনাল সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশন (আইসিএও)। ইন্টারপোলসহ বিশ্বের সব বিমান ও স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ এই তথ্যভান্ডারে ঢুকে তথ্য যাচাই করতে পারে।