শেষ ওভারে আয়ারল্যান্ডের দরকার ছিল ১০ রান। তবে হাসান মাহমুদের দারুণ বোলিংয়ে সে রানই তুলতে পারেননি আইরিশ ব্যাটাররা। ফলে সিরিজের শেষ ম্যাচেও ৪ রানের জয় পেল বাংলাদেশ। এর মধ্য দিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজ ২-০ তে জিতে নিল সফরকারী বাংলাদেশ।
শেষ ম্যাচের শেষের দিকে বোলিংয়ে অনিয়মিত নাজমুল হোসেন শান্তকে এনে যেন বাজি ধরেছিলেন তামিম ইকবাল। আগের ম্যাচের বিধ্বংসী ব্যাটার হ্যারি টেক্টরকে শান্ত অফ-স্পিনে বাউন্ডারিতে ধরাশায়ী করেছেন।
লিটন দাসের তালুবন্দি হওয়ার আগে টেক্টরের সংগ্রহ ৪৫ রান। এরপর দ্রুত উইকেট হারিয়ে ক্রমাগত হারের পথে এগিয়ে যায় আইরিশরা। সিরিজের প্রথম দুই ওয়ানডের একাদশে জায়গা না পাওয়া মুস্তাফিজুর রহমানের ৪ শিকারে বাংলাদেশ টানা দ্বিতীয় সিরিজে জয় পেয়েছে।
তবে আইরিশ ইনিংসের ৩৭তম ওভারটাই বাংলাদেশকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দিতে পারত। অভিষিক্ত মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর করা ওই ওভারে আইরিশরা পায় ২১ রান। অথচ এর আগে স্বাগতিকদের ৭৪ বলে ১০১ দরকার ছিল। সেই ধাক্কা সামলে ব্রেক-থ্রু চাওয়া ছিল টাইগারদের। শান্ত এসে সেটাই নিশ্চিত করেছেন। এরপর মুস্তাফিজ ও হাসানের বোলিং তোপ আইরিশদের কফিনে শেষ পেরেকের কাজ করেছে।
বিস্তারিত আসছে…