অবিভক্ত ঢাকার প্রথম নির্বাচিত মেয়র, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ হানিফের ১৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে সর্বস্তরের মানুষ তার কবরে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
আজ সোমবার (২৮ নভেম্বর) আজিমপুর কবরস্থানে সাবেক এই মেয়রের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এছাড়া কবরস্থানে মেয়র মোহাম্মদ হানিফ জামে মসজিদে কোরআন খতম ও দোয়া মাহিফেলর আয়োজন করা হয়েছে।
এছাড়া মেয়র হানিফের ছেলে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি সদস্য এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন ও নেতাকর্মীসহ কবরে শ্রদ্ধা জানাতে যান। পরে দোয়ায় অংশ নেন।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্নেহধন্য ছিলেন। তিনি ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় মারাত্মকভাবে আহত হওয়ার পর অসুস্থ অবস্থায় ২০০৬ সালের ২৮ নভেম্বর মারা যান।
১৯৪৪ সালে ১ এপ্রিল পুরান ঢাকার আবদুল আজিজ ও মুন্নি বেগম দম্পতির ঘরে জন্মগ্রহণ করেন মোহাম্মদ হানিফ। ছাত্র জীবনের ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে রাজনীতি শুরু করেন। ১৯৬৫ সালে বঙ্গবন্ধুর একান্ত সচিবের দায়িত্ব পেয়ে ছয়দফা মুক্তি সনদ প্রণয়ন ও প্রচারে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। ১৯৬৭ সালে ঢাকার শেষ সরদার আলহাজ্ব মাজেদ সরদারের মেয়ের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তিনি এক ছেলে ও দুই কন্যাসন্তান রেখে গেছেন। ছেলে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন ডিএসসিসির প্রথম নির্বাচিত মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান ও মহান মুক্তিযুদ্ধে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন মোহাম্মদ হানিফ। ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর ছেড়ে দেওয়া ঢাকা-১২ আসন থেকে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে হুইপের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৬ সালে তিনি ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৯৪ সালে ৩০ জানুয়ারিতে অবিভক্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে প্রথম মেয়র নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৯৬ এর মার্চে স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনে তারই নেতৃত্বে জনতার মঞ্চ তৈরি করে তৎকালীন বিএনপি সরকারের পতন ঘটানো এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের সরকার গঠনে ভূমিকা রেখেছেন।
অবিভক্ত ঢাকার প্রথম নির্বাচিত মেয়র, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ হানিফের ১৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তার কবরে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ।
সোমবার (২৮ নভেম্বর) আজিমপুর কবরস্থানে সাবেক এই মেয়রের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এছাড়া কবরস্থানে মেয়র মোহাম্মদ হানিফ জামে মসজিদে কোরআন খতম ও দোয়া মাহিফেলর আয়োজন করা হয়েছে।
এছাড়া মেয়র হানিফের ছেলে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি সদস্য এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন ও নেতাকর্মীসহ কবরে শ্রদ্ধা জানাতে যান। পরে দোয়ায় অংশ নেন।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্নেহধন্য ছিলেন। তিনি ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় মারাত্মকভাবে আহত হওয়ার পর অসুস্থ অবস্থায় ২০০৬ সালের ২৮ নভেম্বর মারা যান।
১৯৪৪ সালে ১ এপ্রিল পুরান ঢাকার আবদুল আজিজ ও মুন্নি বেগম দম্পতির ঘরে জন্মগ্রহণ করেন মোহাম্মদ হানিফ। ছাত্র জীবনের ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে রাজনীতি শুরু করেন। ১৯৬৫ সালে বঙ্গবন্ধুর একান্ত সচিবের দায়িত্ব পেয়ে ছয়দফা মুক্তি সনদ প্রণয়ন ও প্রচারে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। ১৯৬৭ সালে ঢাকার শেষ সরদার আলহাজ্ব মাজেদ সরদারের মেয়ের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তিনি এক ছেলে ও দুই কন্যাসন্তান রেখে গেছেন। ছেলে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন ডিএসসিসির প্রথম নির্বাচিত মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান ও মহান মুক্তিযুদ্ধে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন মোহাম্মদ হানিফ। ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর ছেড়ে দেওয়া ঢাকা-১২ আসন থেকে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে হুইপের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৬ সালে তিনি ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৯৪ সালে ৩০ জানুয়ারিতে অবিভক্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে প্রথম মেয়র নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৯৬ এর মার্চে স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনে তারই নেতৃত্বে জনতার মঞ্চ তৈরি করে তৎকালীন বিএনপি সরকারের পতন ঘটানো এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের সরকার গঠনে ভূমিকা রেখেছেন।