ভোলা-লক্ষীপুর রুটে বৈরী আবহাওয়ার কারণে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে করে ভোলার সঙ্গে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার যোগাযোগের বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
এদিকে, ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় উভয় পাড়ে আটকা পড়া চার শতাধিক যানবাহনের যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
বিআইডব্লিটিসির ম্যানেজার কেএম এনায়েত জানান, গত ২৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। বৃহস্পতিবার (২০ আগস্ট) বিকেল পর্যন্ত তা চালু হয়নি। ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় উভয় পাড়ে যানবাহনের দীর্ঘ জটের সৃষ্টি হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে আবহাওয়া ভালো হলে ফেরি চলাচল শুরু হবে।
এদিকে, গত দুই দিন ধরে ভোলার মেঘনার পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। দুর্ভোগে পড়েছেন হাজারো মানুষ।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী আবদুল হান্নান খান বলেন, মেঘনার পানি বিপৎসীমার ১১৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে সদর উপজেলার ১০ কিলোমিটার বাঁধ ঝুঁকিতে পড়েছে। আমরা ঝুঁকিপূর্ণ পয়েন্টে জিও ব্যাগ ফেলেছি।