করোনা টেস্ট করানো হচ্ছে বাংলাদেশে ৭টি সেন্টারে

দেশে করোনাভাইরাস পরীক্ষা করার সেন্টার বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন ৭টি স্থানে করোনা পরীক্ষা করানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ রোববার রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের (আইইডিসিআর) নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে অনলাইনে যুক্ত হয়ে তিনি এ তথ্য জানান।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আইইডিসিআর, আইপিএইচ, ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন, আইসিডিডিআরবি, শিশু হাসপাতাল, চিলড্রেন হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশন ও Idesh নামের একটি বিজ্ঞানভিত্তিক অলাভজনক স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান। ইতিমধ্যে PCR (পলিমারেজ চেইন রিএকশন) টেস্ট করার জন্য ইতিমধ্যে প্রস্তুত আছে। এ সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে।

ঢাকার বাইরে প্রতিটি বিভাগে PCR টেস্ট সম্প্রসারণের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রাম বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ ট্রপিকাল মেডিসিন অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিস হাসপাতালে করোনাভাইরাস পরীক্ষা শুরু হয়েছে। রংপুর ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে PCR মেশিন বসানোর কাজ প্রায় শেষ। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও কাজ শুরু হয়েছে। আগামী ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে অন্য বিভাগগুলোতেও করোনাভাইরাস পরীক্ষা চালু হবে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে বিভিন্ন হাসপাতালে তিন লাখ পিপিই বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া সরকারের কাছে এই মুহূর্তে ৫০০ ভেন্টিলেটর আছে। সামনে আরও ৪০০টি আসবে। সবমিলিয়ে এখন করোনা পরীক্ষার জন্য ৪৫ হাজার কিট হাতে আছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন আরও বলেন, ‘আপনারা এটা জেনে খুশি হবেন, আমাদের হাতে আড়াইশ ভেন্টিলেটর চলে এসেছে। তা আমরা বিভিন্ন হাসপাতালে হস্তান্তর করেছি। এবং আমাদের ইমপোর্টেও প্রায় সাড়ে ৩০০ ভেন্টিলেটর আছে। অনেক বড় বড় দেশেও এতগুলো ভেন্টিলেটর থাকে না। আমরা এর আগে প্রস্তুতি নিয়েছি বিধায় বাংলাদেশ ভালো আছে।’

অন্যদিকে, ভাইরাসটিতে বর্তমানে ভুগছেন বিশ্বের ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৭৪০ মানুষ। আক্রান্তদের মধ্যে প্রাণ গেছে ৩০ হাজার ৮৭৯ জনের। একইসঙ্গে সুস্থ হয়ে ঘরে ফেরার সংখ্যা ১ লাখ ৪২ হাজার ১৮৩।

অন্যদিকে, ভাইরাসটিতে বর্তমানে ভুগছেন বিশ্বের ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৭৪০ মানুষ। আক্রান্তদের মধ্যে প্রাণ গেছে ৩০ হাজার ৮৭৯ জনের। একইসঙ্গে সুস্থ হয়ে ঘরে ফেরার সংখ্যা ১ লাখ ৪২ হাজার ১৮৩।

Scroll to Top