নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে বিভিন্ন সড়ক, প্রতিষ্ঠান ও উন্মুক্ত স্থানে জীবাণুনাশক ছিটিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। মঙ্গলবার ডিএনসিসির ৪টি ওয়াটার বাউজার এ তরল জীবাণুনাশক ছিটায়। ৬০ হাজার লিটার তরল জীবাণুনাশক মিশ্রিত পানি ৯ লাখ এলাকায় ছিটিয়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে নগর কর্তৃপক্ষ।
৬০ হাজার লিটার তরল জীবাণুনাশক মিশ্রিত পানি ৯ লাখ এলাকায় ছিটিয়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে নগর কর্তৃপক্ষ।
গত তিন দিন ধরে এর পাশাপাশি প্রতিটি ওয়ার্ডের অলি-গলিতে হ্যান্ড স্প্রে মেশিনের সাহায্যে তরল জীবাণুনাশক স্প্রে করাও অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে ডিএনসিসি।
মিরপুরের শাহ আলী মাজার থেকে মিরপুর ১ নম্বর গোলচত্বর, টোলারবাগ, বাংলা কলেজ হয়ে টেকনিক্যাল, মিরপুর মডেল থানা থেকে মিরপুর ১ নম্বর গোলচত্বর থেকে মাজার রোড হয়ে গাবতলী, মিরপুর সেকশন ১৪, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, পঙ্গু হাসপাতাল, শিশু হাসপাতাল, হৃদরোগ হাসপাতাল, উত্তরার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল এবং আশকোনায় এই অভিযান চলে।
গত তিন দিন ধরে এর পাশাপাশি প্রতিটি ওয়ার্ডের অলি-গলিতে হ্যান্ড স্প্রে মেশিনের সাহায্যে তরল জীবাণুনাশক স্প্রে করাও অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে ডিএনসিসি।
ডিএনসিসির নবনির্বাচিত মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, নভেল করোনাভাইরাসের প্রকোপ থেকে বাঁচতে নগর কর্তৃপক্ষকে এই উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি।
“সড়ক ধুলাবালিমুক্ত রাখতে সিটি করপোরেশনের গাড়িতে করে কিছু এলাকায় পানি ছিটানো হয়। এরসঙ্গে জীবাণুনাশক মিশিয়ে সড়ক জীবাণুমুক্ত করা সম্ভব। এই চিন্তা থেকে আমি আমি বললাম, পানিতে নির্দিষ্ট পরিমাণে ব্লিচিং পাউডার মিশিয়ে দিতে। এতে একই সঙ্গে ধূলাও কমবে, সেই সঙ্গে এই জীবাণুর প্রকোপও কমবে।”