সচিবালয়ের ভবনগুলোও আগুনের ঝুঁকির বাইরে নয়। তবে এখানে শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগার ঝুঁকি নেই বললেই চলে। অন্য কোনো কারণে আগুন ধরে গেলে এক্সিট সিস্টেম সেভাবে নেই।
সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা খুব তাড়াতাড়ি এ বিষয়ে বৈঠকে বসবো। সেখানে মন্ত্রণালয়গুলোর উর্ধতন কর্মকর্তারা থাকবেন। তবে পিবিডব্লিওটিএ এর ব্যবস্থা নিচ্ছে। এসব ভবনে পুরোনো যে অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা আছে সেগুলো চেক করে মেয়াদোত্তীর্ণগুলো প্রতিস্থাপন করা হবে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়গুলোও তাদের নিজেদের উদ্যোগে ফায়ার এক্সিটের ব্যবস্থা নিচ্ছেন। পিডব্লিউডি এর ভবনগুলোর একটি ভাল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে সবগুলো ভবনে সার্কিট ব্রেকার আছে। কোনো কারণে শর্ট সার্কিট হলে সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুত বন্ধ হয়ে আগুন আর অগ্রসর হবে না।
আগুন লাগার অন্য কোনো ঝুঁকি আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগুনের স্বাভাবিক ঝুঁকি আছে তবে যদি ভূমিকম্প হয় তাহলে আমাদের এই ভবনগুলোর ঝুঁকি বেশি। কারণ এসব ভবনের বেইজ অনেক দুর্বল। সচিবালয়ের ভবনগুলো নির্মাণ করা হয়েছে আজ থেকে ৬০ থেকে ৭০ বছর আগে। এটা নিয়ে কিছুটা ঝুঁকি আছে।