স্বামীর দ্বিতীয় পক্ষের ছেলের ধর্ষণের শিকার নারী, অতঃপর শিরশ্ছেদ

নিজের হোটেলে \’নিষিদ্ধ\’ মাছ রান্না করে পরিবেশন করেছিলেন তিনি। এই অপরাধে এক আদিবাসী মহিলাকে প্রথমে প্রকাশ্যে গণধর্ষণ করা হয়। তারপর চলে তার ওপর বেত্রাঘাত। শেষে প্রকাশ্যেই শিরশ্ছেদ করা হয় তাঁর। গোটা বিষয়টি হাততালি দিয়ে তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করলেন জনা পঞ্চাশেক মানুষ। গত ৮ এপ্রিল ঘটনাটি ঘটে নৃশংস এই ঘটনাটি ঘটেছে আফ্রিকার গণ প্রজাতান্ত্রিক কঙ্গোতে। গায়ে কাঁটা দেওয়া সেই দৃশ্যের ভিডিও এখন ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, যা নিয়ে নিন্দার ঝড় সর্বত্র।

সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ওই মহিলা গ্রামে একটি হোটেল চালাতেন। অভিযোগ, তিনি নাকি হোটেলে \’নিষিদ্ধ\’ মাছ রান্না করে পরিবেশন করেছিলেন। তাতেই অগ্নিশর্মা হয়ে ওঠেন \’বিদ্রোহীরা\’। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একদল লোক মহিলার চুলের মুঠি ধরে টানতে টানতে তাঁকে হোটেলের বাইরে নিয়ে আসেন।তারপর তাঁকে উলঙ্গ করে বেত্রাঘাত করা হয়।

এরপরের দৃশ্য আরও মর্মান্তিক। ওই মহিলারই স্বামীর দ্বিতীয় পক্ষের ছেলে তাঁকে ধর্ষণ করে, আর তাতে ইন্ধন জোগায় অন্য এক মহিলা। এরপর তাঁকে শিরশ্ছেদ হত্যা করা হয়। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, প্রত্যক্ষদর্শীদের কয়েকজনের দাবি, কয়েকজন ওই মহিলার রক্তও পান করে। এই ভিডিও এখন হোয়াটসঅ্যাপে ঘুরছে। খবর জি নিউজের

বাংলাদেশ সময় : ১৬৪৫ ঘণ্টা, ১১ অক্টোবর, ২০১৭,
লেটেস্টবিডিনিউজ.কম/এ

Scroll to Top