yejdanik

ঢাকা ওয়াসার ডিএমডি ইয়াজদানিকে বরখাস্তের আদেশ অবৈধ

ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ (ওয়াসা) থেকে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) সৈয়দ গোলাম মোহাম্মদ ইয়াজদানিকে বরখাস্তের সিদ্ধান্তকে অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।

সৈয়দ গোলাম মোহাম্মদ ইয়াজদানির বরখাস্তের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে সোমবার (১০ জুন) বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ হুমায়ন কবীর পল্লব। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী বায়েজীদ হোসাইন, নাঈম সরদার, সোলায়মান তুষার, ও শেখ মো. হাবিবুল্লাহ হাবিব।

পরে আইনজীবী পল্লব সাংবাদিকদের বলেন, ‘আদালত রায়ের পর্যবেক্ষণে বলেছেন, নির্বাহী কর্মকর্তাদের ইচ্ছামাফিক ওয়াসা চলতে পারে না। আশা করি, সংশ্লিষ্টরা আদালতের নির্দেশ যথাযথভাবে পালন করবেন।’

জানা যায়, ২০২২ সালের ১৬ মে গোলাম মোহাম্মদ ইয়াজদানিকে ডিএমডি (মানবসম্পদ ও প্রশাসন) পদে নিয়োগ দেয় ওয়াসা বোর্ড। নিয়ম অনুযায়ী একজন ডিএমডির ৩ বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালের ১৫ মে পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের কথা।

ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ (ওয়াসা) থেকে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) সৈয়দ গোলাম মোহাম্মদ ইয়াজদানিকে বরখাস্তের সিদ্ধান্তকে অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।

সৈয়দ গোলাম মোহাম্মদ ইয়াজদানির বরখাস্তের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে সোমবার (১০ জুন) বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ হুমায়ন কবীর পল্লব। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী বায়েজীদ হোসাইন, নাঈম সরদার, সোলায়মান তুষার, ও শেখ মো. হাবিবুল্লাহ হাবিব।

পরে আইনজীবী পল্লব সাংবাদিকদের বলেন, ‘আদালত রায়ের পর্যবেক্ষণে বলেছেন, নির্বাহী কর্মকর্তাদের ইচ্ছামাফিক ওয়াসা চলতে পারে না। আশা করি, সংশ্লিষ্টরা আদালতের নির্দেশ যথাযথভাবে পালন করবেন।’

কিন্তু কিছু অসঙ্গতি ও এমডির কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে আপত্তি দেওয়ায় ইয়াজদানি ওয়াসা প্রশাসন বিশেষ করে এমডি তাকসিম এ খানের বিরাগভাজন হন।

বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, গত বছর বোর্ডের ৩০৪তম সভার এজেন্ডায় ইয়াজদানির অব্যাহতির প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ নিয়ে বোর্ড সদস্যরা আপত্তি তোলেন। বোর্ড সদস্যদের যুক্তি ছিল, আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে অব্যাহতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণযোগ্য নয়।

বোর্ড সদস্যদের গুরুত্ব না দিয়ে ৩০৫তম সভায় এমডি ও চেয়ারম্যান ইয়জদানীকে অব্যাহতির সিদ্ধান্ত নেন। পরে তাকে বরখাস্ত করা হয়।

সেই বরখাস্তের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন ইয়াজদানি। প্রাথমিক শুনানির পর হাইকোর্ট রুল দেন। শুনানির পর সে রুল যথাযথ ঘোষণা করে রায় দিলেন উচ্চ আদালত।

Scroll to Top