মনিলিয়াসিস (Moniliasis)/ক্যনডিডিয়াসিস(Candidiasis)বা ইস্ট যোনিতে স্বাভাবিকভাবে ক্যানডিডিয়াসিস দেখা দেয়। অন্যান্য কারণের মধ্যে গর্ভাবস্থা, জম্মনিয়ন্ত্রণের বড়ি, বহুমূত্র রোগ ও এন্টিবায়েটিক গ্রহণের ফলে এসব জীবাণুর পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। এর ফলে যোনির ভিতরে এবং বাহির জ্বালা যন্ত্রণা এবং চুলকানি দেখা দেয়। কখনো কখনো যৌন মিলনের মাধ্যমে একজনের দেহ থেকে আরেকজনের দেহে মনিলিয়াসিস ছড়াতে পারে। তবে এ ধরনের ঘটনা বিরল।
লক্ষণ:
যোনিতে মাঝারি থেকে প্রবল চুলকানি, অস্বাস্তিকর প্রদাহ।
কখনো জ্বালাপোড়া, ঘন সাদাটে স্রাব।
যোনিপথ এবং যোনিমুখ লালচে এবং ফুলে যাওয়া।
প্রতিরোধ:
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা।
মাসিকের সময় পরিষ্কার শুকনো কাপড় পরিধান করা। (স্যানেটারি ন্যাপকিন সব চাইতে ভালো)
যৌন মিলনে সাবধানতা অবলম্বন করা।
মনে রাখতে হবে, যদিও মনিলিয়াসিসে জরাযু বা ডিম্বকোষ বা সন্তান ধারণ ক্ষমতার কোনো বিরুপ প্রভাব করতে পারে না তারপরও এতে তীব্র অস্বস্তিকর প্রদাহ করানো প্রয়োজন। চিকিৎসা এই রোগের লক্ষণ দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসা করাতে হবে।
তথ্য সূত্র: এমসিডিসি
বাংলাদেশ সময়: ১০৫৭ ঘণ্টা, ১৭ অক্টোবর, ২০১৭
লেটেস্টবিডিনিউজ.কম/নীল