ওপার বাংলার দর্শকনন্দিত পরিচালক সৃজিত মুখার্জিকে বিয়ে করেছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। এরপর দুই বাংলাতেই সমানতালে কাজ করে চলেছেন তিনি।
তাদের বিয়ে নিয়ে সমালোচনার কমতি ছিল না। তবে সেই সমালোচনাকে পাশ কাটিয়েই দিব্যি ভালো আছেন এই দম্পতি। সম্প্রতি ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সৃজিতের সঙ্গে সংসার জীবনের অদ্ভুত এক বিড়ম্বনার কথা জানিয়েছেন এই তারকা।
প্রতিনিধি দলের অন্যরা হলেন, ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আবদুল আউয়াল মিন্টু, জয়নাল আবেদিন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, যুগ্ম মহাসচিব মজিবুর রহমান সারওয়ার, মাহবুব উদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি ও আইন বিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল।
এছাড়া, এলডিপির চেয়ারম্যান অলি আহমেদ, নুরুল হক নূর, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাগপার খন্দকার লুৎফর রহমান, এনপিপির মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, বিএলডিপির শাহাদাত হোসেন সেলিম, গণদলের এটিএম গোলাম মওলা, বিকল্প ধারা বাংলাদেশ-এর অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারিসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
সর্বশেষ ২০১৫ সালে হোটেল সোনারগাঁওয়ে জামায়াতের ইফতারে গিয়েছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। পরের বছর দলটি ইফতার পার্টির আয়োজন করলেও পুলিশের বিধি নিষেধে বাতিল হয়ে যায়। এরপর থেকে সেভাবে বড় আকারে ইফতার মাহফিল করতে দেখা যায়নি জামায়াতকে।
২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে দীর্ঘদিনের মিত্র ও জোট সঙ্গী জামায়াতের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বিএনপির। এরপর বিভিন্ন সময়ে এই দুই দলের শীর্ষ নেতারা পারস্পরিক বাকযুদ্ধেও জড়ান। এক পর্যায়ে জামায়াতকে নিয়ে গঠিত ২০ দলীয় জোট ভেঙে দেয় বিএনপি। এরপর থেকে দল দুটির নেতাদের আনুষ্ঠানিকভাবে কাছাকাছি হতে দেখা যায়নি।
অনুষ্ঠানে জামায়াত নেতাদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন- দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম, নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।