আজ \’জগন্নাথ হল ট্রাজেডি\’ দিবস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর অধিকাংশ ভবনেরই বেহাল দশা। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বারবার আবেদনের পরও সিমেন্ট আর চুনকামের নামমাত্র সংস্কারেই সীমাবদ্ধ থাকে প্রশাসনের উদ্যোগ। এদিকে \’জগন্নাথ হল ট্রাজেডি\’র পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে সে বিষয়ে প্রশাসন তৎপর বলে জানালেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য।

মাঝে কেটে গেছে ১৭টি বছর। ১৫ অক্টোবর, ১৯৮৫। যে রাতে ধ্বসে পড়েছিল জগন্নাথ হলের টিভিরুমের ছাদ, নিহত ৩৯ জনের স্মরণে নির্মিত হয়েছে স্মৃতি অক্টোবর। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা এ অক্টোবর স্মৃতি ভবন তাই হাজারো শিক্ষার্থীর শোক আর আগামীর হুঁশিয়ারি।

তবু বেহাল দশা বিভিন্ন হলের একাধিক ভবনের। কোথাও জরাজীর্ণ ভবনের দেয়ালে ফাটল, আবার কোথাও খসে পড়ছে ছাদের পলেস্তারা, কোন কোন কক্ষের প্রায় পুরোটারই ভঙ্গুর হওয়ায় ধ্বস আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন আবাসিক ছাত্ররা। বারবার আবেদনের পরও হয়নি কোন সমাধান।

এদিকে দ্রুততম সময়ের মধ্যেই সবগুলো আবাসিক হল সংস্কারসহ নতুন হল নির্মাণের কথা জানান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এর আগে মাস্টারদা সূর্যসেন, হাজী মুহম্মদ মহসিন, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল ও শহীদুল্লাহ এ ৪টি হলকে জরাজীর্ণ আখ্যা দিয়ে জরুরী সংস্কারের জন্য ১০কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

বাংলাদেশ সময়: ১২৩০ ঘণ্টা, ১৫ অক্টোবর  ২০১৭

লেটেস্টবিডিনিউজ.কম/কেএসপি

Scroll to Top