বাজারে চিনির সংকটের মধ্যেই বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএসআরএ) আবারও পণ্যটির দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে।
খুচরা পর্যায়ে কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে খোলা ও প্যাকেটজাত চিনির দাম। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হবে নতুন দাম।
আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সংগঠনটি। বিএসআরএ’র বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন দামে বিক্রি হবে চিনি। খুচরা পর্যায়ে কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে খোলা ও প্যাকেটজাত চিনির দাম। প্রতি কেজি পরিশোধিত খোলা চিনি বিক্রি হবে ১০৭ টাকায়। আর পরিশোধিত প্যাকেটজাত চিনি বিক্রি হবে প্রতি কেজি ১১২ টাকায়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত চিনির ঊর্ধ্বমুখী দাম, ডলারের বাড়তি বিনিময় হার এবং স্থানীয় পরিশোধকারী মিলগুলোর উৎপাদন ব্যয় বিবেচনা করে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
গত সেপ্টেম্বরে সরকার প্রথমবারের মতো চিনির দাম বেঁধে দেয়। এরপর আরও দুই দফা দাম বাড়ায় সরকার। সংকট কাটাতে বাজারে চালানো হয় অভিযান। এত কিছুর পরও বাজারে চিনির সংকট কাটেনি। বাজারে নতুন করে আরও চিনির সংকট দেখা দিয়েছে। উধাও হয়ে গেছে প্যাকেটজাত চিনি। খোলা চিনির সরবরাহও সীমিত।
সর্বশেষ গত নভেম্বরে খুচরা পর্যায়ে প্যাকেটজাত প্রতি কেজি চিনির দাম ১০৭ টাকা বেঁধে দেয় সরকার। এরপর এবার নতুন করে আবার ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন দামে বিক্রি হবে চিনি।চিনির সংকটের মধ্যেই আবারও পণ্যটির দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএসআরএ)।
খুচরা পর্যায়ে কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে খোলা ও প্যাকেটজাত চিনির দাম। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হবে নতুন দাম।
বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সংগঠনটি। বিএসআরএ’র বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন দামে বিক্রি হবে চিনি। খুচরা পর্যায়ে কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে খোলা ও প্যাকেটজাত চিনির দাম। প্রতি কেজি পরিশোধিত খোলা চিনি বিক্রি হবে ১০৭ টাকায়। আর পরিশোধিত প্যাকেটজাত চিনি বিক্রি হবে প্রতি কেজি ১১২ টাকায়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত চিনির ঊর্ধ্বমুখী দাম, ডলারের বাড়তি বিনিময় হার এবং স্থানীয় পরিশোধকারী মিলগুলোর উৎপাদন ব্যয় বিবেচনা করে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
গত সেপ্টেম্বরে সরকার প্রথমবারের মতো চিনির দাম বেঁধে দেয়। এরপর আরও দুই দফা দাম বাড়ায় সরকার। সংকট কাটাতে বাজারে চালানো হয় অভিযান। এত কিছুর পরও বাজারে চিনির সংকট কাটেনি। বাজারে নতুন করে আরও চিনির সংকট দেখা দিয়েছে। উধাও হয়ে গেছে প্যাকেটজাত চিনি। খোলা চিনির সরবরাহও সীমিত।
সর্বশেষ গত নভেম্বরে খুচরা পর্যায়ে প্যাকেটজাত প্রতি কেজি চিনির দাম ১০৭ টাকা বেঁধে দেয় সরকার। এরপর এবার নতুন করে আবার ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন দামে বিক্রি হবে চিনি।