মিজানুর রহমান, (চরফ্যাশন ভোলা প্রতিনিধি): সরকার পরিপূর্ণ উদ্যোগ নিলেও মোফাস্সলে এসে দালালতের সহযোগিতায় হচ্ছে প্রতিনিয়ত বাল্য বিয়ে। চরফ্যাশন উপজেলার নুরাবাদ ৮ং ওয়ার্ডে স্থানীয় মোড়ল মিজান হাওলাদার(৪৫) এর নেতৃত্ব চলছে প্রতিনিয়ত বাল্য বিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা।
গ্রামাঞ্চলে মেয়ে ১২থেকে১৬ বছর হলেই অবিভাবকরা চিন্তায় পড়ে যায় তাদের মেয়ে অনেক বড় হয়ে গেছে বিয়ে দিতে পারলেই তাদের মাথার উপরের বোঝা কমে। খুঁজতে থাকে পাত্র অবিভাবকরা ভালো পাত্রের সন্ধান পেলেই ধারস্থ হন স্থানীয় মোড়ল মিজানের তখন মিজান মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে করেদেন বসয় বৃদ্ধি করে জন্ম নিবন্ধন ও সনদ করেদেন। অনেক ক্ষেত্রে নিজে বাচার জন্য তার নিজ বাড়িতে বিয়ে পরান। আইনের ধরাছোঁয়ার বাইরে। এহেন কার্জক্রম চলতে থাকলে বাল্য বিয়ে নামক ব্যধি সমাজ থেকে কখনোই উঠবেনা
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বৃদ্ধ লোক বলেন কিছুদিন আগে আমাগো মাইয়া নঝির মাজির হাট স্কুলে লেহাপড়া করতো হেই মাইয়াডারে বিয়া দেওনের লাইগা মিজান হালাদারের ধারে গেছিলাম সে ২৫০০০ হাজার টাকা চাইলো। কইলো অনেক কাগজ পত্র ঠিক করতে হইবো কাজী কে রে টাকা দিতে হইবো কাজী তার কথা ছাড়া বিয়া পারাইতোনো।
দুলার হাট থানার অফিসার ইনচার্জ মুরাদ হোসেন জানান, এবিষয়ে অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রুহুল আমীন বলেন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে মোবাইলকোর্ট পরিচালনা করে তাকে সাজার আওতায় আনা হবে।