দক্ষিণ আফ্রিকা সফর থেকে পরশু সকালে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেন তাসকিন। বাসায় ফিরেই একটা লম্বা ঘুম। ‘ওঠ বাবা, কাজটা শেষ করে আসি’-আবদুর রশিদের ডাকে ঘুম ভাঙে বিকেলে। তারপর? তাসকিন মজা করে বলেন, বাকিটা ইতিহাস!
গায়েহলুদ, আংটি বদল, বিয়ে-আকস্মিকভাবেই ঘটে গেছে সবকিছু। ঝটপট করতে হচ্ছে বলেই মোহাম্মদপুরের হোয়াইট প্যালেস কনভেনশন হলে আয়োজনটাও হয়েছে ছোট পরিসরে।
জাতীয় দলের সতীর্থদের মধ্যে এসেছিলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা ও তামিম ইকবাল। বিয়েতে মাশরাফি হয়েছেন তাসকিনের উকিল বাবা।
খবরটা শেষ পর্যন্ত নিজেদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি। দ্রুত সেটি ছড়িয়ে পড়েছে চারদিকে। হুট করে কেন এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে, সেটির কিছু যুক্তি দিলেন আবদুর রশিদ, ‘তাসকিনকে যারা কাছ থেকে চেনে, তাদের কাছে কিন্তু বিয়েটা মোটেও অপ্রত্যাশিত নয়। আর আমরা কিন্তু বিয়ের সব আনুষ্ঠানিকতা এখনো শেষ করিনি। মাত্র কাবিন হয়েছে, যেটা সারতে চেয়েছিলাম গত আগস্টেই। কিন্তু ওর মা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় তখন সেটি হয়নি। এ মাসেই আমরা ইকবাল রোডের নতুন ফ্ল্যাটে উঠব। সেখানে ওঠার আগেই চেয়েছি আয়োজনটা সেরে ফেলতে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৪ ঘণ্টা, ২ নভেম্বর, ২০১৭
লেটেস্টবিডিনিউজ.কম/পিকে