ধর্ম

হজের কোটা পূরণ করতে ধর্ম মন্ত্রণালয় ‘একদিনের বিশেষ’ সুযোগ দিয়েছে। সেজন্য আজ মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) হজের নিবন্ধনের সার্ভার খুলে দেওয়া হবে। চলতি বছর এটিই শেষ সুযোগ বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। উল্লেখ্য, প্রথম হজ নিবন্ধন শুরু হয় গত ৮ ফেব্রুয়ারি। এখনো

কোরআন আর রোজার সম্পর্ক গভীর। মর্যাদাপূর্ণ রাত শবে কদরে কোরআন নাজিল হয়েছে। এরপর নবুওয়াতের ২৩ বছর ধরে তা নবী করিম (সা.)-এর ওপর নাজিল হতে থাকে। শবে কদর পড়েছে রোজার মাসে। আল্লাহ বলেন, ‘রমজান মাস, এতে মানুষের পথ প্রদর্শক ও সৎ

রোজা রাখার উদ্দেশ্যে শেষ রাতে উষা উদয়ের আগে যে পানাহার করা হয়, তা সেহরি হিসেবে পরিচিত। ‘সেহরি’ উর্দু শব্দ, মূল আরবি ‘সুহুর’; এর শাব্দিক অর্থ নিদ্রাভঙ্গ, ঘুম থেকে জেগে ওঠা, রাত্রি জাগরণ প্রভৃতি। রোজা পালনের জন্য সুবহে সাদিকের আগে ভোররাতে

কোটা পূরণ না হওয়ায় অষ্টমবারের মতো বাড়লো হজের নিবন্ধনের সময়। বৃহস্পতিবার ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। এতে হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ বাড়ানো সময় অনুযায়ী, বুধবার হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় শেষ হয়।

দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত ২৬তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা-২০২৩ এ আবারও প্রথম হয়েছেন বাংলাদেশের হাফেজ সালেহ আহমাদ তাকরীম। এর আগে, গত বছর ২২ মার্চ ইরানের রাজধানী তেহরানের আন্দিশাহ (আল-ফিকির) মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ৩৮তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায়ও প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন তাকরীম। গতকাল

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের (ইফা) সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় ফিতরা নির্ধারণ করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি ও বায়তুল মোকাররমের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। হিজরি ১৪৪৪ সালের জন্য জনপ্রতি সর্বোচ্চ ২ হাজার

রোজার ত্রুটি বিচ্যুতির কাফফারা স্বরূপ ফিতরা। ঈদের নামাজের আগেই ফিতরা অসহায়দের দেয়া উত্তম। নবিজী বলেছেন, ঈদের আগে ফিতরা না দিলে রোজাদারের রোজা আসমান ও জমিনের মাঝে ঝুলে থাকে।’ তাই ঈদের নামাজের আগেই ফিতরা দেয়া জরুরি। কিন্তু জানেন কি, কত টাকা

মুমিনদের ওপর আবশ্যকীয় ইসলামের মৌলিক একটি বিধান নামাজ। অনেক সময় বিভিন্ন চিন্তার কারণে অনেকে নামাজে রাকাত সংখ্যা ভুলে যান। নামাজ তিন রাকাত হলো না চার রাকাত হলো- এমন সন্দেহ নিয়ে নামাজ শেষ করে আবার নতুন করেও নামাজ আদায় করে থাকেন

রোজা রাখার উদ্দেশে শেষ রাতে উষা উদয়ের আগে যে পানাহার করা হয়, তাকেই আমরা সেহরি বলি। রোজা রাখার নিয়তে সেহরি খাওয়া হলো সুন্নত। তবে স্বপ্নদোষ বা স্বামী-স্ত্রী সহবাসের পর গোসল করা ফরজ। এ ফরজ গোসল না করে যদি সেহরি খাওয়া