ফ্রম এডিটর্স

র‌্যাব অফিসে বসে র‌্যাব কর্মকর্তাদেরই হুমকি দিলেন প্রতারক সাহেদ ওরফে সাহেদ কবির। তিনি বললেন, ‘আমার সঙ্গে আপনাদের আবারও দেখা হবে। হয়তো ছয় মাস পর দেখা হয়ে যেতে পারে। আপনাদের প্রমোশন পোস্টিং যাই হোক না কেন, আমি কিন্তু দেখা করব। কথাটা […]

আলোচিত রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান ও রিজেন্ট হাসপাতালের মালিক মো. সাহেদকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। সেখানে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে। আজ বুধবার (১৫ জুলাই) বিকেল ৫টা ১৫ মিনিটে তাকে ঢামেকে নিয়ে যায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। সাহেদকে ঢাকা মেডিক্যালে

আলোচিত রিজেন্ট হাসপাতাল প্রতারণা মামলার প্রধান পলাতক আসামি ও রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে অবৈধ অস্ত্রসহ সাহেদকে গ্রেফতার করে র‍্যাব। র‍্যাব জানায়, দালালদের মাধ্যমে সীমান্ত পার হয়ে পালানোর চেষ্টা করছে সাহেদ

গতকাল রাতেই ঠিক ছিল বুধবার ভোরে সাতক্ষীরার কমলপুরের ইছামতি খালের পাশে ভারতীয় সীমান্ত পার হবে রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট হাসপাতাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান সাহেদ করিম ওরফে মো. সাহেদ। যারা সীমান্ত পারাপারের কাজ করে তারা সব প্রস্তুত রেখেছিল। বাচ্চু মাঝি বা বাচ্চু

প্রতারণা শব্দটির প্রতিটি চরিত্রই বিদ্যমান রয়েছে গ্রেফতার হওয়া রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান সাহেদ করিমের মধ্যে। প্রতারণা করতে এমন কোনো শাখা বা সেক্টর বাকি রাখেনি সাহেদ। তার বিচরণ ছিল প্রতারণার প্রতিটি স্তরেই। সর্বশেষ বোরকা ব্যবহার করে সাতক্ষীরা সীমান্ত এলাকা দিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশে

দেবহাটা সীমান্ত দিয়ে নৌকায় করে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় গ্রেফতার হন রিজেন্ট হাসপাতাল প্রতারণা মামলার প্রধান আসামি ও রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাহেদ করিম। আজ বুধবার ভোরে সাতক্ষীরার দেবহাটা সীমান্ত দিয়ে নৌকায় করে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নেয়ার সময় গোয়েন্দাসহ

‘দাদা, আই হ্যাভ ইনফরমড দ্য বুথ…আমার কথা বললেই হবে! চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনার রেফারেন্স বললেই হবে।’ ৩০ মে সাবরিনা নিজের মুঠোফোন থেকে কিউট সুমন নামের একজনকে মেসেজ দিয়েছিলেন। ৩ জুন তিনি আরেকটি নম্বরে মেসেজ দিয়ে লিখেছেন, ‘আমার রেফারেন্স দিতে বলো। ডা.

আলোচিত রিজেন্ট কেলেঙ্কারির মূল হোতা মো. সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমকে গ্রেপ্তারের পর ঢাকায় আনা হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে সাতক্ষীরার সীমান্ত এলাকা থেকে অবৈধ অস্ত্রসহ সাহেদকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। গ্রেপ্তারের পর সকাল ৮টা ১০ মিনিটের দিকে সাহেদকে নিয়ে সাতক্ষীরা থেকে ঢাকার

‘সুমন আমি জেকেজির চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা বলছি। তুমি খুব কিউট। আমার প্রতিনিধি পাঠাচ্ছি। করোনা নমুনা সংগ্রহ করতে সব ধরনের সহযোগিতা কর।’ সরকারের কাছ থেকে বিনা মূল্যে নমুনা সংগ্রহের অনুমতি নিয়ে বুকিং বিডি ও হেলথকেয়ার নামে দুটি সাইটের মাধ্যমে টাকা নেওয়া

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও জেকেজি হেলথকেয়ার চেয়ারম্যান এবং হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার তদন্তভার পেয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের তেজগাঁও বিভাগ। বিষয়টি নিশ্চত করে আজ মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) ডিবির যুগ্ম কমিশনার মাহবুল আলম বলেন,