ভারতের মুম্বাই শহরের ভিরারের ঘটনা এটি। সম্প্রতি ২৫ বছরের এক যুবতী পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন, তার স্বামী নিজে অক্ষম।
তাই বংশ রক্ষার্থে স্বামীই তাকে জোর করেছেন শ্বশুর এবং এক চিকিৎসকের শয্যাসঙ্গিনী হওয়ার জন্য।
সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, নীকেশ গিরি নামে ওই মহিলার স্বামী যৌনমিলনে অক্ষম। তাই তার বাবাই পুত্রবধূকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে। মহিলা আরও অভিযোগ করেন যে, অনিল যাদব নামে এক চিকিৎসকের সঙ্গেও যৌনমিলনে তাঁকে জোর করে নীকেশ।
১০৬ সালের মার্চ মাসে অভিযোগকারিনী মহিলার সঙ্গে বিয়ে হয় নীকেশের। ফুলশয্যার রাতেই নীকেশ তার স্ত্রীকে জানিয়ে দেয় তার অক্ষমতার কথা। এবং সে রাতেই নীকেশ ঘর থেকে নিজে বেরিয়ে গিয়ে, চিকিৎসক অনিলকে পাঠিয়ে দেয় সদ্য বিবাহিত স্ত্রীয়ের কাছে।
মুম্বাই পুলিশ সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, গিরি পরিবার তাদের পুত্রবধূকে বিবাহবিচ্ছেদে রাজি হওয়ার জন্য শাসিয়েছে। প্রসঙ্গত, নীকেশ গিরি ও তার বাবা পান্নালালের সঙ্গে তাদের ওই ঘৃণ্য কাজে মদত করত নীকেশের মা ও বোন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩১ ঘণ্টা, ৭ নভেম্বর, ২০১৭
লেটেস্টবিডিনিউজ.কম/পিকে