মোঃইফতেখার (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতাঃ
১.তার হাতে খেলনা পিস্তল ছিল,বলছে -পুলিশ।
২. সেনাবাহিনী গতকাল বলল, প্রথমে ছিনতাইকারীকে গ্রেফতারের আহ্বান জানানো হলেও তিনি কমান্ডোদের ওপর চড়াও হন। এ সময় আমাদের সঙ্গে গোলাগুলিতে তিনি আহত হন। এরপর বাইরে মারা যান।তার মানে ওটা অস্ত্র ছিল!
৩.সময়টিভির কমল দে লাইভে বলছিলেন,বিমানবাহিনীর কাছে ছিনতাইকারী আর্ত্বসমর্পন করেছে।
এদিকে ইনডিপেনডেন্ট টিভির সাংবাদিক অনুপমশীল জানান যে ফ্লাইটে গতকাল প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ফিরে যান,সে একই ফ্লাইটে চট্টগ্রামে আসেন সে কথিত ছিনতাইকারী।
মাননীয় মন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে আহত হওয়ার পর কেন তাকে দেড় চোখ বাধা অবস্থায় ফেলে রেখা হয় এবং কেন ট্রিটমেন্ট দিয়া হয় নি? খোদ এমন প্রশ্নে সংবাদ সম্মেলনে বিমান মন্ত্রণালয়ের সচিবকে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায় একজন সাংবাদিককে।
এদিকে আজ কিছু দৈনিকে, বিমান ছিনতাইকারী বলে আগেই সংবাদ শিরোনাম করার বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে।
অথচ বিমানটি ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অবতরণ করার পূর্ব শিডিউল ছিল। বিষয়টির দায় দৈনিকগুলো এড়াতে পারেনা,হয়তো মৃত ব্যক্তি জীবন ফিরে পেলে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করতে পারতো।
সর্বশেষ এই অভিযানের ব্যাপারে জানানো হয় যে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী সেনা কমান্ডোরা চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অভিযান পরিচালনা করেন।