বাংলাদেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাকে প্রাণ দিতে হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বনানী সামরিক কবরস্থানে পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহে শাহাদতবরণকারী সেনা কর্মকর্তাদের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বিএনপি মহাসচিব এ কথা বলেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীর বিক্রম, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মেজর জেনারেল (অব.) রহুল আলম চৌধুরী, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) ইবরাহিম বীর প্রতীক, কর্নেল (অব.) শাহজাহান মিলন, কর্নেল (অব.) কামরুজ্জামান, মেজর জেনারেল (অব.) ফজলে এলাহী আকবর, মেজর (অব.) মিজানুর রহমান, মেজর (অব.) সারোয়ার প্রমুখ।
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত হয়নি অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের সঠিক কারণ উদঘাটন করতে সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া উচিত।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মনোবলকে দুর্বল করতেই এ হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল। এটি জাতির ইতিহাসের জন্য একটি কলঙ্কময় দিন। দিনটিকে স্মরণ করে দেশের জনগণকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শপথ নিতে হবে।