আগামী বছর বাংলাদেশ থেকে ১২৭১৯৮ হজযাত্রী নেবে সৌদি সরকার। রোববার (২৩ জুন) হজ এজেন্সি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। চলতি বছর সরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীর কোটা ছিল ৪৫৬২ এবং বেসরকারি হজযাত্রীর কোটা ছিল ৮০ হাজার ৬৯৫। ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত হজ এজেন্সির সংখ্যা ছিল ২৫৯টি।
হজযাত্রীদের নিয়ে সৌদি আরবে যাত্রার ফ্লাইট শুরু হয় ৯ মে। শেষ ফ্লাইট যায় ১২ জুন। এরপর হাজীদের নিয়ে প্রথম ফিরতি ফ্লাইট শুরু হয় ২০ জুন। ২২ জুলাই শেষ ফিরতি ফ্লাইট দেশে আসবেন হাজীরা।
ক নজরে চলতি বছরে হজ এর কার্যক্রম-
এ বছর পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হয় ১৫ জুন।
সর্বশেষ অবস্থা ২২ জুন পর্যন্ত প্রাথমিক তথ্যমতে-
দেশে প্রত্যাবর্তনকারী হাজীর সংখ্যা ৭,৪১৪ জন
মোট ফিরতি ফ্লাইট সংখ্যা ২০টি
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ৬টি
সৌদি এয়ারলাইন্স পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ৭টি
ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্স পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ৭টি
সৌদি আরবের চিকিৎসা কেন্দ্র হতে প্রদত্ত স্বয়ংক্রিয় চিকিৎসা ব্যবস্থাপত্র সংখ্যা ৫৪,১৬৮টি
সৌদি আরবের আইটি হেল্পডেস্ক হতে প্রদত্ত সার্ভিস সংখ্যা ২২,৯৪৫টি।
সৌদি আরবে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩৫ জন হজযাত্রী/হাজী। তারমধ্যে পুরুষ: ২৮; নারী: ৭; মক্কা: ২৮; মদিনা: ৪; জেদ্দা: ১; মিনা: ২; আরাফা: ০; মুজদালিফা: ০
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় অনুমোদিত হজ এজেন্সির সংখ্যা ২৫৯টি
সরকারি হজযাত্রীর কোটা ছিল ৪,৫৬২
বেসরকারি হজযাত্রীর কোটা ৮০,৬৯৫
মোট আগত ফ্লাইট সংখ্যা ২১৮টি।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ১০৬টি এবং হজযাত্রী পরিবহন করেছে ৪০,৯৬৩ জন
সৌদি এয়ারলাইন্স পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ৭৫টিএবং হজযাত্রী পরিবহন করেছে ৩০,০৭৬ জন
ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্স পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ৩৭টিএবং হজযাত্রী পরিবহন করেছে ১৪,১৮৬ জন।
হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাত্রার প্রথম ফ্লাইট ছিল ৯ মে।
হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাত্রার শেষ ফ্লাইট ১২ জুন,
হজযাত্রীদের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট ২০ জুন।
হজযাত্রীদের শেষ ফিরতি ফ্লাইট ২২ জুলাই- ২০২৪।
তথ্যসূত্র: এয়ারলাইন্স, সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ হজ অফিস ঢাকা এবং সৌদি আরব।