ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে দলীয়ভাবে প্রার্থী দেয়নি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। ফলে দলটির কর্মী-সমর্থকরা দীর্ঘদিন পর ফের ‘ধানের শীষ’ প্রতীকে ভোট দেওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। কেননা ব্যালট পেপারে কোনো প্রতীক থাকবে না বিএনপির।
ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সর্বশেষ গত ২০১৬ সালের ইউপি নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীরা সারাদেশে প্রায় ১ কোটি ভোট পেয়েছিলেন। এবার যেহেতু দলীয়ভাবে তারা প্রার্থী দেয়নি। সেক্ষেত্রে তাদের সমর্থকরা প্রতীকটিকে আর বেছে নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না।
জানা গেছে, ২০১৬ সালের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত ৪ হাজার ১০০ ইউপিতে ছয় ধাপে ভোটগ্রহণ করেছিল নির্বাচন কমিশন। সেসময় বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলেও, অনেক ইউপিতে প্রার্থী দিতে পারেনি। তারপরও যেসব ইউপিতে প্রার্থী দিয়েছিল, সেগুলোর মধ্যে ৩৬৭ ইউপিতে ‘ধানের শীষ’ প্রতীকের প্রার্থিরা চেয়ারম্যান পদে জয় পেয়েছিলেন।
এ বিষয়ে ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান বলেন, যেসব দল নির্বাচনে প্রার্থী দিয়েছেন, তাদের মধ্যে বিএনপি নেই। তাই ব্যালট পেপারে দলটির ‘ধানের শীষ’ প্রতীক থাকছে না। দলটির অনেকেই হয়তো নির্বাচনে অংশ নিয়ে থাকবেন। এক্ষেত্রে তাকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। ৩৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মধ্যে যারা দলীয়ভাবে প্রার্থী দিয়েছে, কেবল সেই সব দলের প্রতীকই থাকবে ব্যালট পেপারে।
এ বিষয়ে ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান বলেন, যেসব দল নির্বাচনে প্রার্থী দিয়েছেন, তাদের মধ্যে বিএনপি নেই। তাই ব্যালট পেপারে দলটির ‘ধানের শীষ’ প্রতীক থাকছে না। দলটির অনেকেই হয়তো নির্বাচনে অংশ নিয়ে থাকবেন। এক্ষেত্রে তাকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। ৩৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মধ্যে যারা দলীয়ভাবে প্রার্থী দিয়েছে, কেবল সেই সব দলের প্রতীকই থাকবে ব্যালট পেপারে।