শিয়ালদহ স্টেশন চত্বর থেকে রাজাবাজার পর্যন্ত মিছিল হয়েছে সারা ভারত শান্তি ও সংহতি সংস্থার (এআইপিএসও) ডাকে। মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন ছাত্র, যুব, মহিলা, শিক্ষক, সাংস্কৃতিককর্মী, শ্রমিকসহ সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষ।
ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে সংঘাত প্রকট রূপ নিয়েছে। হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, ইসরাইলের হামলায় এ পর্যন্ত সাড়ে ৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ইসরাইল এখন ওই অঞ্চলে সেনা ও ট্যাংক পাঠিয়েছে।
বিশ্বের নানা প্রান্তে ইসরাইলের এ হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে। ইসরাইলি হামলা ও ‘গণহত্যা’ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ হয়েছে ভারতের কলকাতাতেও।
যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে এবং ফিলিস্তিনের পক্ষে সংহতি জানিয়ে শহরের আরও অনেক জায়গায় মিছিল করেছে সিপিএমের ছাত্র সংগঠন, এসইউসি, এপিডিআরসহ আরও কিছু সংগঠন।
সব মিছিল থেকেই আওয়াজ তোলা হয়েছে ইসরাইলের ভূমিকা এবং তাদের পেছনে আমেরিকার মদতের বিরুদ্ধে। হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, ইসরাইলের হামলায় এ পর্যন্ত সাড়ে আট হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, নরেন্দ্র মোদির সরকারকে বাধ্য করতে হবে ইসরাইলের পাশ থেকে সরে দাঁড়াতে। তার জন্য বিপুল জনমত গড়ে তুলতে হবে। ইসরাইলের বিরুদ্ধে বা ফিলিস্তিনের সমর্থনে রাজ্যের তৃণমূল কংগ্রেসের সরকার কেন একটি শব্দও করেনি, সেই প্রশ্নও তোলেন বক্তারা।