নাটোরের বড়াইগ্রামে হালিমা খাতুন নামের (১২) বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় ইউপি মেম্বার আনতাদুল ইসলাম ও পরিবার দাবি করেছে যে, রবিবার সন্ধ্যায় বড়াইগ্রাম উপজেলার দিয়ার গারফা গ্রামের মৎস্যজীবী হাসেন আলীর কন্যা হালিমা খাতুনকে স্থানীয় দুই যুবক বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়।
পরে বিলের মধ্যে একটি গাছে তার ঝুলন্ত লাশ দেখে অন্য মৎস্যজীবীরা পুলিশে খবর দেন। গত মধ্য রাতে পুলিশ গিয়ে তার লাশ উদ্ধার করে। নিহতের মা অভিযোগ করে বলেন, তার মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে।
বড়াইগ্রাম থানার ওসি দিলিপ কুমার দাস জানান, নিহতকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। রক্তাক্ত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়না তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে। লাশটি ময়না তদন্তের জন্য নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।